ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর টিপস - লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ওজন কমাতে তো সবাই জানতে চায়।স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ওজন কমানোর উপায় এবং লেবু দিয়ে ওজন কমানোর বিভিন্ন উপায় ও চেষ্টায় খুব দ্রুত সাফল্য আনবে। এমন কিছু বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে। ওজন কমানোর সাথে সাথে এই অভ্যাসগুলো আপনার শরীরের সুস্থতা প্রদান করতে সাহায্য করবে।
ওজন কমানোর উপায়
সূচিপত্রঃসাধারণত আমাদের যখন ক্ষুধা লাগে তখন আমরা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে ফেলি। যেমন, সিংগারা, কুড়ি, জিলাপি অথবা বিভিন্ন ড্রিঙ্ক। এগুলা কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাবার না আমরা সকলেই জানি। এই খাবারগুলা খেলে আপনার শরীরের চর্বি অনেক বেড়ে যায় এবং আপনাদের ওজন অনেক বেড়ে যায়। যার জন্য আপনাদের শরীরে অনেক ধরনের রোগ দেখা যায়।

ভূমিকা

স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ওজন কমাতে তো সবাই চায়। ওজন কমানোর বিভিন্ন উপায় জেনে ও চেষ্টায় খুব দ্রুত সাফল্য আনবে। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে  ওজন কমানোর সঠিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তাই আপনি যদি  ওজন কমানোর উপায় জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।ওজন কমানোর সাথে সাথে এই অভ্যাসগুলো আপনার শরীরের সুস্থতা প্রদান করতে সাহায্য করবে। 

ওজন কমানোর জন্য সকালে কি খাওয়া উচিত

সকালে আপনি যে কাজটি করবেন সেটা হল সকালের নাস্তা করার আগে আধা লিটার পানি খেয়ে নিবেন। তাহলে আপনার পেট ভরা ভরা লাগবে। তখন যদি আপনি নাস্তা একটু কমও খান তাও মনে হবে পেট ভরে গেছে। আর আমরা সবাই জানি পানিতে কোন ক্যালরি নাই। তাই পানি খেলে ওজনও বাড়ে না। আপনি দিনের অন্য বেলাতেও এই টেকনিক ফলো করতে পারেন। তাহলে আপনি স্বাভাবিক যতটা খাইতেন তার থেকে কিছুটা হলেও কম খেলে আপনার পেট ভরে যাবে।

আর আপনার ওজন কমা শুরু করবে। সাধারণত আমাদের যখন ক্ষুধা লাগে তখন আমরা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে ফেলি। যেমন, সিংগারা, কুড়ি, জিলাপি অথবা বিভিন্ন ড্রিঙ্ক। এগুলা কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাবার না আমরা সকলেই জানি। এই খাবারগুলা খেলে আপনার শরীরের চর্বি অনেক বেড়ে যায় এবং আপনাদের ওজন অনেক বেড়ে যায়। যার জন্য আপনাদের শরীরে অনেক ধরনের রোগ দেখা যায়। তাই এ খাবারগুলো থেকে দূরে থাকুন। দরকার হলে টিফিন বক্সে করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিয়ে যান। যাতে ক্ষুধা লাগলে খাবারগুলো খাইতে পারেন।

আপনি এক কাজ করতে পারেন সকালে হেটে হেঁটে কাজে বা স্কুলে যাওয়া। আর হাঁটার সময় দ্রুতগতিতে হাঁটার চেষ্টা করবেন। শুধু মাত্র ওজন কমানোর জন্য না ওজন কমার পর সেই ওজন ধরে রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা অপরিহার্য। এই বিষয়গুলো মেনে চললে আপনার ওজন অনেকটাই কমে যাবে।

লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর বিভিন্ন উপায় এর মধ্যে লেবু দিয়ে ওজন কমানোর পদ্ধতিটা অন্যতম। এক কথায় বলতে গেলে  ওজন কমানোর উপায় এর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী হচ্ছে লেবু দিয়ে ওজন কমানো।

আমাদের অনেকেরই অভ্যাস আছে রোজ সকালে এক কাপ কফি অথবা চা খাওয়া। আর আপনারা অনেকেই জানেন না এই চা এবং কফি আমাদের শরীরে পানি শূন্যতা তৈরি করে। তাই ঘুম থেকে উঠে দিনের শুরু করতে পারেন কিছুটা লেবু পানি দিয়ে। খালি পেটে লেবু পানি আমাদের ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর আপনারা হয়তো জানেন না খালি পেটে লেবু এবং মধু পান করলে আপনাদের শরিলে ক্ষুধার পরিমান কমে যায়। সাধারণত ওজন কমাতে মানুষ ডায়েট, জিম বা ব্যায়াম করে থাকে।

আপনি যদি প্রাকৃতিকভাবে ওজন কমাতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে কিছু লেবু এবং একটু মধু সেবন করতে পারেন। প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে লেবু এবং মধু সেবন আপনার শরীরের ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আপনার দিনের শুরুটা অবশ্যই লেবু পানি দিয়ে শুরু করা উচিত। তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যে আপনার শরীরের ওজন কমতে শুরু করবে। গবেষণায় দেখা গেছে লেবু পানি আমাদের শরীরে ক্ষুধার ভাবটি কে কমিয়ে দেয়।

ঠিক এই জন্যেই আপনার শরীরের ওজন কমতে শুরু করে। কারণ আপনি যদি কম খাবার খান তাহলে অবশ্যই আপনার ওজন কমতে শুরু করবে।সাধারণত লেবু পানি আমাদের শরীরকে হাইড্রেটেড করে রাখে। যা ওজন কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই লেবু পানি খেলে শরীরে তৃষ্ণাও লাগেনা। কৃষ্ণা না লাগলে আমাদের সাধারণত কিছু খাইতে মন চায় না।

তাই শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরিও পৌঁছায় না। গবেষণায় দেখা গেছে লেবুর রস ও লেবুর খোসায় পাওয়া পলিফেনল লিভারের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমাতে অবশ্যই লেবু পানি সেবন করুন।

ঘরে বসে ওজন কমানোর বিভিন্ন উপায়

আপনার যদি সকালে চা অথবা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে সেগুলো চিনি ছাড়া খাওয়ার অভ্যাস শুরু করে দেন। চিনি থেকে খুব সহজেই অনেকটাই বাড়তি ক্যালোরি চলে আসে। যার ফলে আপনার শরীরের ওজন বেড়ে যায়। সুস্থ থাকার জন্য আলাদা করে কোন চিনি খাওয়ার প্রয়োজন নেই। আর এই চিনি থেকে বিশেষ কোন পুষ্টি আমাদের শরীর পাই না। তাই স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে যতখানি পারবেন চিনি কে দূরে রাখুন।

চা এবং কফিতে চিনি খাওয়া কমিয়ে দিলে অথবা চিনি খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিলে তা ওজন কমাতে অনেকটাই সাহায্য করবে। হয়তো আপনাদের প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগবে। কিন্তু আস্তে আস্তে দেখবেন চিনি ছাড়া চাই একসময় ভালো লাগছে।আর আমরা আর একটা কাজ করে থাকি যে এইটা হল চায়ের সাথে বিস্কিট খাওয়া। বিস্কিট সাধারণত খেতে মিষ্টি না হলেও এতে ভালো পরিমাণে চিনি দেওয়া থাকে। অনেক বিস্কিটেই অধিক পরিমাণ ক্যালরি থাকে।

তাই যখন ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তখন আমার মতে চায়ের সাথে বিস্কিট না খাওয়া ভালো। গবেষণায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন সকালে ওজন মাপে তারা ওজন কমাতে বেশি সফল হয়। তাই প্রতিদিন সকালে আপনার ওজন মাপুন। ওজন মাপার নিয়ম হচ্ছে সকালে বাথরুম সেরে খালি পেটে ওজন মাপা।

তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন ওজন কমছে না বাড়ছে। যদি ওজন না কমে তাহলে আপনি সমস্যাটা বের করে ওজনটা কমাইতে পারবেন। ওজন মাপলে কিন্তু ওজন কমে না কিন্তু আপনার মাথায় চিন্তা আসে যে আজকে একটু বেশি হাটবো বাহিরের খাবার খাব না ইত্যাদি। তাই ওজন কমাতে এই নির্দিষ্ট কাজগুলো করুন।

ওজন কমানোর খাবার তালিকা

  • কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালরিযুক্ত খাবার অল্প পরিমাণে খাবেন।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার চেষ্টা করবেন যা কিডনিকে ভালো রাখবে।
  • সকালে দুই থেকে তিন কোয়া রসুন চিবিয়ে খেতে পারেন।
  • খাবারের তালিকায় পরিপূর্ণ পুষ্টি উপকরণ রাখার চেষ্টা করুন।
  • সকালে খালি পেটে লেবু অথবা পানি পান করার চেষ্টা করুন।
  • খাবারের তালিকায় শাক সবজি রাখার চেষ্টা করুন।
  • দিনের বেলায় না ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
  • খাবার অল্প পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করুন।

পেটের মেদ কমানোর উপায়

  • সাধারণত একেবারে বেশি বেশি না খেয়ে অল্প অল্প করে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
  • শর্করা জাতীয় খাবারে যদি পেট না ভরে, তবে অন্যান্য শাকসবজি দিয়ে পেট ভরানোর চেষ্টা করুন। আপনি চাইলে যেকোনো টক ফল খেতে পারেন।
  • চেষ্টা করবেন খোসাসহ ফল বেশি পরিমাণে খাওয়ার।
  • আপনি পেয়ারা, বড়ই,আমড়া, শসা ইত্যাদি এসবে তৃষ্ণা মেটাতে পারেন।
  • একান্তই আপনি যদি মাংস খেতে চান তাহলে চর্বির অংশ বাদ দিয়ে খেতে পারেন। ঝোল কিংবা আলু একদমই বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন।
  • যেকোনো ধরনের তেলে ভাজা, ফাস্টফুড জাতীয় খাবার একেবারে বাদ দিন।
  • যত পারবেন পানি খান। এক কথায় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি শরীরের মেটাবলিজম ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং আপনার শরীরে চর্বি জমতে বাধা দেয়।
  • সাধারণত পেটের চর্বি কমাতে খাবার নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আপনাকে ব্যায়াম করতে হবে। তাতে আপনার ওজন এবং চর্বি কমতে শুরু করবে।
  • আরেকটি কাজ করুন লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি দিয়ে উঠুন। কিংবা কোন ফ্লাইওভারে জোরে হেঁটে উপরের দিকে ওঠার চেষ্টা করতে পারেন। তাহলে দ্রুত আপনার চর্বি কমতে শুরু করবে।

ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর টিপস

আসলে কি ব্যায়াম না করে ওজন কমানো সম্ভব। আমি বলব হ্যাঁ ব্যায়াম ছাড়া ওজন কমানো সম্ভব। যদি সঠিক পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করেন তাহলে ব্যায়াম ছাড়াই ওজন কমাতে পারবেন। আপনারা যদি মনে করেন ব্যায়াম ছাড়া অন্য উপায়ে খুব দ্রুত ওজন কমবে তাহলে আপনারা ভুল। যদি ব্যায়াম না করেন তাহলে সময় একটু বেশি লাগবে। প্রথমে আপনাদের শরীরের ক্যালরি কমাতে হবে। কারণ আপনি যেহেতু ব্যায়াম করছেন না সেহেতু আপনার শরীরে ক্যালরির পরিমাণ অনেক বেড়ে যাচ্ছে।

সে ক্ষেত্রে আপনাকে কি করতে হবে আপনার খাবার খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।যদিও প্রথমদিকে অনেক প্রবলেম হবে কিন্তু আস্তে আস্তে সব কিছু অভ্যাস হয়ে যাবে। তার জন্য আপনি সকালে ভারী খাবার না খেয়ে হালকা কোনো খাবার খাইতে পারেন। যেমন সকালে ভাত না খেয়ে আপনি রুটি আর সবজি খেতে পারেন। দুপুরে আমরা যতটুকু খাবার খায় তার থেকে একটু খাবার কমিয়ে দিব। আর আপনি রাতের বেলা রুটি এবং সবজি খেতে পারেন।
এইভাবে তিন বেলার খাবার থেকে কিছু পরিমাণ খাবার আমরা কমিয়ে দিব। আর বিশেষ করে হেলদি খাবারগুলো খাওয়া চেষ্টা করবেন। ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কে ত্যাগ করতে হবে। এই খাবারগুলো হেলদি এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে সেগুলো হলো প্রোটিনযুক্ত খাবার।প্রোটিন যুক্ত খাবার কি করে আমাদের শরীরকে অনেকক্ষণ ধরে ফুল করে রাখে। তাতে আমাদের খিদেটা অনেক পরিমানে কমে যায়। তাই প্রোটিনযুক্ত খাবার আমাদের খাবারে যুক্ত করব।

যেমন, মাছ, মাংস, সয়া বড়ি, দুধ এবং টক দই ইত্যাদি। আরো আমাদের খাবারে ফাইবার যুক্ত করব। ফাইবার জাতীয় খাবার গুলো প্রোটিনের মতই আমাদের শরীরকে ফুল রাখে। তাতে আমাদের খিদে ভাব অনেকটাই কমে যায়। যেমন, সিম, কমলা ইত্যাদি। একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনি কখনোই বেশি পরিমাণে খাবার খাবেন না। আর চেষ্টা করবেন খাবারের আগে এক থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়ার।

পানি আমাদের পেটকে ফুল করে দিবে যাতে আমরা কিছুটা কম খাবার খেলেও পেট ভরে যাবে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ঘুম। যদি ঠিকমতো ঘুম না হয় তাহলে আপনার ক্ষুধা অনেক পরিমাণে বেড়ে যাবে। সেই জন্য ঠিকমতো ঘুমানোর ট্রাই করবেন। আর বেশি চিন্তা করবেন না। এই বিষয়গুলো মেনে চললে ব্যায়াম ছাড়াই আপনার ওজন কমতে শুরু করবে কিন্তু একটু টাইম লাগবে।

ওজন কমানোর ঔষধ

SEMAGLUTIDE ,, এই ওষুধটা মূলত ডাইবেটিস এর ওষুধ। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে এটি ওজন কমাতে খুব কার্যকরী একটি ওষুধ। এই ওষুধটা সাধারণত আমাদের ব্রেনে সিগন্যাল পাঠায়। যার জন্য আমাদের ক্ষুধা কম লাগে আর আমাদের খাবার খাওয়ার ইচ্ছাটা অনেকটাই কমে যায়। আর যখন আমরা খাবার কম খাই তখন আমাদের ওজন কমতে শুরু করে। এই ওষুধটা হচ্ছে ইনসুলিন জাতীয় ওষুধ। ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরের মধ্যে পুশ করতে হয়।
এটি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করতে হয়। আপনার উচ্চতা যদি হয় পাঁচ ফিট আর ওজন যদি হয় ৬৮ কেজি বা তার ওপরে তাহলে এই ওষুধটি আপনি সেবন করতে পারবেন। আর অবশ্যই একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খেয়াল রাখবেন যে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের কোন ওষুধ বা মেডিসিন বা ইনসুলিন কিছু ব্যবহার করবেন না। যদি করেন তাহলে আপনার অনেক বড় সমস্যা হতে পারে এমনকি আপনার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধটি ব্যবহার করুন।

শেষ কথা

আপনি কখনোই ওজন কমানোর জন্য না খেয়ে থাকবেন না। আবার না খেয়ে থেকে খুব বেশি পরিমাণে খাবার গ্রহণ করবেন না। বারবার খাবেন কিন্তু তা অল্প পরিমাণে খাবেন। চর্বি জাতীয়, তেল এবং ভাজা জাতীয় খাবার কম খাওয়ার চেষ্টা করুন। আর যদি ওজন কমানোর জন্য কোন ঔষধ ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে ব্যবহার করুন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ ব্যবহার করবেন না।

ওজন কমানোর নানা উপায় তো সবাই জানতে চায়।এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ওজন কমানোর উপায় ওজন কমানোর বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যদি আপনার পোস্টটি পড়ে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্যপ্রয়োজনে বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের ইনফো নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url