কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত

আপনি কি কুয়েতে যাওয়ার কথা ভাবছেন। কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাছাড়া কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত এগুলো জানতে চাচ্ছেন। তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনাকে অবশ্যই কুয়েত যাওয়ার আগে উক্ত বিষয়গুলো ধারণা রাখতে হবে। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় গিয়ে সঠিক কাজ করতে পারবেন।
সূচিপত্রকুয়েতে অনেক ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে। আপনারা যারা কুয়েতে যেতে চান তারা কুয়েতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন এবং অর্থ আয় করতে পারবেন। আর এই কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কে আলোচনা করব।

ভূমিকা

কুয়েত, মধ্যপ্রাচ্যের একটি সমৃদ্ধশালী দেশ, বিভিন্ন সেক্টরে অসংখ্য কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করে থাকে। এই পাঠে আমরা কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি তা খুঁজে বের করে আপনাদের কোন বিষয়ে দক্ষতা বাড়াতে হবে তা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। তাই আপনাদের গুরুত্ব সহকারে পোস্টটি পড়তে হবে কেননা কুয়েত সরকার আমাদের কাজের সুযোগ করে দিয়েছে। 

অর্থাৎ বলতে গেলে কুয়েত সরকার কুয়েতে যাওয়ার জন্য ভিসা চালু করেছে যার ফলে আপনারা কুয়েতে গিয়ে কাজ করতে পারবেন এবং অনায়াসে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। এখানে নরমাল শ্রমিকদের বেতন মূলত ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা হয়ে থাকে। কিন্তু কোন কাজে চাহিদা বেশি সেগুলো জানা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা সেই বিষয়ে দক্ষতা না থাকলে আপনি সেখানে গিয়ে কোন কাজ করতে পারবেন না এবং ভালো পরিমাণ বেতনও পাবেন না।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি

কুয়েতের অর্থনীতির মেরুদণ্ড, তেল ও গ্যাস শিল্প, ইত্যাদি সেক্টরে কাজের জন্য প্রচুর শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।এজন্য কুয়েতে কাজের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।পাইপলাইনে অসংখ্য প্রকল্পের সাথে, পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ারিং, ড্রিলিং অপারেশন ইত্যাদি কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। যার কারণে আপনারা কুয়েতে এ ধরনের কাজ করতে পারেন।

বর্তমান সময়ে, কুয়েতে স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ডাক্তার, নার্স, ফার্মাসিস্ট এবং স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আপনি যদি স্বাস্থ্য বিষয় দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে স্বাস্থ্য সেবা দিতে কুয়েতে চাকরি করতে পারেন। বর্তমানে কুয়েত দেশকে ডিজিটাল রূপান্তর করার জন্য সাথে সাথে আইটি বিশেষজ্ঞ এবং সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের কাজের চাহিদা বেড়ে চলছে। 

সফ্টওয়্যার ডেভেলপার থেকে শুরু করে নেটওয়ার্ক প্রকৌশলী, প্রযুক্তি সেক্টর প্রচুর কাজের সুযোগ প্রদান করে থাকে। তাহলে বুঝতে পারছেন আপনি যদি প্রযুক্তি বিষয়ক এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে ডিজিটাল সেক্টরে কাজ করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে প্রযুক্তি সেক্টরে হাজার হাজার মানুষ কাজ করছে এবং ভালো পরিমাণ কাজের বেতন পাচ্ছে। এছাড়াও কুয়েতে শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য ভালো মানের শিক্ষকের প্রয়োজন হচ্ছে, যার ফলে তারা শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে। 
এছাড়া কুয়েতের চাকরির বাজারে কিছু দক্ষতা থাকার প্রয়োজন হয় এবং এ দক্ষতা গুলোকে বেশি মূল্য দেওয়া হয়। আরবিতে এবং ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে, কারণ এটি ব্যবসার ক্ষেত্রে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে প্রয়োজন।কুয়েতে রক্ষণাবেক্ষণ কর্মী ও সিকিউরিটি গার্ডের কাজের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে অর্থাৎ আপনি এখানে যে কোন কোম্পানিতে সিকিউরিটি গার্ড বা রক্ষণাবেক্ষণ কর্মী হিসেবে কাজ করতে পারেন।

তাছাড়াও কুয়েতে কার ড্রাইভিং কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে, এখানে আপনারা ড্রাইভিং করে প্রচুর আয় করতে পারবেন। আবার সপকিপার হিসেবে কাজ করতে পারেন মালামাল পৌঁছায় দেওয়া এবং যেকোনো দোকানে কাজ করতে পারেন।যাইহোক, কুয়েতে সম্প্রতি রেস্তোরাঁ এবং আতিথেয়তা খাতে চাকরির জোরালো চাহিদা দেখা গেছে।
এই সব কাজ একমাস করার পর সহজেই বেতন প্রায় ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা। এমনকি যারা ইলেকট্রিশিয়ান এবং ড্রাইভার হিসেবে কাজ করে তারা কুয়েতে মাস শেষ ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করে। আপনি যদি কুয়েতে যেতে চান তাহলে এসব বিষয়গুলো ধারণা নিয়ে দক্ষতা অর্জন করে যেতে পারেন।

কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত ২০২৪ 

বাংলাদেশ সহ অনেক দেশের মানুষ কুয়েতে গিয়ে কাজ করে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করছে।কুয়েতে, কর্মীরা সম্পাদিত কাজের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন মজুরি পায়, তবে ৮-৯ ঘন্টা কাজ এবং অতিরিক্ত সময়ের জন্য প্রতি মাসে মোট ১৫০ থেকে ২০০ দিনার উপার্জন করতে পারবেন। তবে কোম্পানি , মালিক বাসস্থানের খরচ বহন করেন, কিন্তু খাবার এবং অন্যান্য খরচ নিজেই বহন করতে হবে।তাই প্রতি মাসে আয় প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা হতে পারে। 

তাই আপনি চাইলে একটু অতিরিক্ত কাজ করে কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারেন তবে আপনার ইনকাম বাড়বে। তবে কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন ২০ হাজার টাকা যা সরকার নির্ধারণ করে দেয়। তবে আমি যদি কোন কাজে হালকা দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে অনায়াসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। কুয়েতে বিভিন্ন ধরনের কাজে বিভিন্ন রকম পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। এছাড়া এক্সট্রা টাইম বা ওভারটাইম করার সুযোগ রয়েছে যাতে আপনারা বেতন বাড়াতে পারেন।

কুয়েতে শ্রমিকদের বেতন কত

কুয়েতে শ্রমিকদের বেতন কাজের উপর নির্ভর করে দেওয়া হয়। আপনি কোন কাজ পারেন তার উপর নির্ভর করে বেতন দেয়া হয়। তবে কুয়েতে একজন শ্রমিকের প্রায় ১৩০ থেকে ২০০ দিনার পর্যন্ত দিয়ে থাকে যা বাংলাদেশী টাকায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার কাছাকাছি। তবে অনেক কাজ রয়েছে যেখানে মালিকপক্ষ খাওয়া দাওয়ার দায়িত্ব নিয়ে থাকে।

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

আপনি যদি কুয়েতে ডাইভিং ভিসা নিয়ে আসতে চান তাহলে তার বেতন সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত। আপনি যদি ডাইভিংয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে কুয়েতে ভালো পরিমাণ বেতন পাবেন। আর আপনার কাছে যদি ড্রাইভিং এর লাইসেন্স থাকে তাহলে তো আপনি ৬০ থেকে ৯০ হাজার টাকা বেতন পেতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে যেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই আগে ড্রাইভিং এ দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং লাইসেন্স থাকতে হবে।

কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত

কুয়েতে আপনার কাজের দক্ষতা এবং সময়ের উপর নির্ভর করে বেতন দেওয়া হয়। তবে যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে কাজ করেন তারা সর্বনিম্ন ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা বেতন পেয়ে থাকে। আর ক্লিনার কাজের বেতন ও ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার কাছাকাছি। আর আপনি যদি ওভারটাইম করতে পারেন তাহলে বেতন ৫০ থেকে ৬০ হাজার পর্যন্ত হতে পারে।

কুয়েতে যে কাজের চাহিদা বেশি

কুয়েতে রেস্তোরাঁ, হোটেল, নির্মাণ, বৈদ্যুতিক, ড্রাইভিং এবং ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি কাজগুলোর অনেক চাহিদা রয়েছে। তাছাড়া রেস্টুরেন্ট, হোটেল এবং ড্রাইভিং এই কাজগুলো করে একজন ব্যক্তি অনায়াসে 60 থেকে 70 হাজার টাকা আয় করতে পারবে। তবে কুয়েতে যে কাজে চাহিদা বেশি তা নিচে দেওয়া হল।
  • ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ
  • হোটেল এ কাজ
  • রেস্টুরেন্টে দেখাশোনা
  • নির্মাণ কাজ
  • রাজমিস্ত্রি
  • ড্রাইভিং
  • ঢালাই কাজ
  • ফ্যাক্টরির কাজ
  • সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
  • ক্লিনার
  • হোটেল ম্যানেজার
  • ট্যুর গাইড
  • দক্ষ প্রকৌশলী

কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা

বর্তমানে কুয়েতে কাজের চাহিদা বেড়ে চলছে। ফলে কুয়েত সরকার বর্তমানে কুয়েতে যাওয়ার ভিসা চালু করেছে অর্থাৎ আপনারা যারা কুয়েতে কাজ করতে চান তারা কুয়েতে যাইতে পারবেন এবং এছাড়াও কুয়েতে ভিজিট ভ্রমণ করতে পারবেন। বর্তমানে এই ভিসা চালু করা হয়েছে। কুয়েতে যাওয়ার জন্য নতুন নিয়ম প্রণয়ন করা হয়েছে। যেখানে কুয়েতে যেতে হলে সবাইকে একই স্বাস্থ্য বীমা ও বিশেষ কার্ড বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তবে যারা কুয়েতে শুধু ভ্রমণের জন্য যেতে চান তাহলে সেটি এক মাসের বেশি হবে না অর্থাৎ একমাস আপনি ভ্রমণ করতে পারবেন কুয়েতে।

কুয়েত ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা

আপনার অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করে থাকেন কুয়েত ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই অংশে আমরা কুয়েতের সাথে বাংলাদেশের টাকার মান আলোচনা করার চেষ্টা করব। আপনারা যারা কুয়েতে যেতে চান কাজের উদ্দেশ্যে তাদের অবশ্যই কুয়েতে টাকার মান জানতে হবে। কুয়েতের সাধারণত শ্রমিকদের ভালো বেতন দেওয়া হয়। যদি আপনি ভালো মতো কাজ করেন তাহলে আপনার বেতন হবে সাধারণত ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। 

তবে জানা গেছে বেতন পরিবর্তন হতে পারে আপনার কাজের উপর এবং আপনি ওভারটাইম বা পার্ট টাইম করছেন কিনা তার ওপর। কুয়েতে যদি আপনি কোন কোম্পানিতে চাকরি পান তাহলে সেখানে আপনি অনায়াসেই 60 থেকে 70 হাজার টাকা বেতন পাবেন।কুয়েতে ১ দিনার বাংলাদেশি টাকায় ৩৫৮.৫৩ টাকা হয়। বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা অনেকেই কুয়েতে যেতে চান তারা আবার কুয়েতে টাকার মান জানতে চান বিশেষ করে কুয়েতের এক দিনার সমান বাংলাদেশের কত টাকা এ সম্পর্কে জানতে চান।

কুয়েত দিনার

বাংলাদেশী টাকায় মান

১ দিনার

৩৫৮.৫৩ টাকা

৫ দিনার

১৭৯২.৬৫ টাকা

১০ দিনার

৩৫৮৫.3 টাকা

২৫ দিনার 

৮,৯০৪.৮৯ টাকা

৫০ দিনার

১৭৮০৯.৮ টাকা

১০০ দিনার

৩৫৬১৯.৬ টাকা

৫০০ দিনার

১৭৮০৯৮ টাকা

১০০০ দিনার

৩৫৬১৯৬ টাকা


বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার

আমরা আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা কুয়েতে কাজ করতে চায় এবং তারা কুয়েতে যেতে কত কিলোমিটার লাগে অর্থাৎ কত সময় লাগে সে সম্পর্কে জানতে চাই। চলুন আমরা এখন কুয়েতে যাওয়ার সময় ও কিলোমিটার জেনে নেই। বিশেষ করে যারা কুয়েতে নতুন যেতে চান তারা তো অনেকেই বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার এ সম্পর্কে জানতে চান।

আপনি যদি কুয়েতে যাওয়ার জন্য কিলোমিটার হিসাব করেন। তাহলে ৪২৮৬ কিলোমিটার হয় দূরত্ব কুয়েতের বাংলাদেশ থেকে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ৪২৮৬ কিলোমিটার। আর যদি কিলোমিটার থেকে মাইলে হিসাব করেন তাহলে সেটি হয়ে দাঁড়ায় ২৬৩৮ মাইল। সাধারণত কুয়েতে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে দুই ধরনের ফ্লাইট চালু করা হয়েছে। সেটি হলো
  • One stop light(ওয়ান স্টপ লাইট)
  • Non stop flight(নন স্টপ ফ্লাইট)
এই দুটি ফ্লাইট ব্যবস্থায় আপনারা কুয়েতে যেতে পারবেন। আপনি যদি ওয়ান স্টপ লাইট ফ্লাইটে যান তাহলে আপনার সময় লাগবে ১২ ঘণ্টা ২৫ মিনিট। আর যদি আপনি ননস্টপ ফ্লাইট এ যান তাহলে আপনার এখানে সময় লাগবে ৬ ঘন্টা ৪০ মিনিট। তাহলে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে কত সময় লাগে এবং বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে দূরত্ব কত কিলোমিটার।

কুয়েতের কাজ সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন

প্রশ্নঃ কুয়েতে শ্রমিকদের গড় বেতন কত?
উত্তরঃ কুয়েতে কাজের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন রকম বেতন দেওয়া হয়। তবে কুয়েতে শ্রমিকদের গড় বেতন সরকারি নির্ধারণ অনুযায়ী ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা।

প্রশ্নঃ কুয়েতে প্রবাসীদের জন্য কাজের সুযোগ আছে কি?
উত্তরঃ কুয়েত বিভিন্ন শিল্পে দক্ষ প্রবাসীদের স্বাগত জানায়। কুয়েত প্রবাসীদের জন্য কাজের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। কুয়েতে কাজের জন্য শ্রমিকের প্রয়োজন হয়।

প্রশ্ন: কুয়েতে কাজের পরিবেশ কেমন?
উত্তরঃ কুয়েতে কর্ম সপ্তাহ সাধারণত রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলে। তবে কুয়েতে কাজের পরিবেশ অনেক ভালো।

শেষ কথা  

আপনারা যারা বাংলাদেশে আছেন তারা কুয়েত সম্পর্কে জেনে অবশ্যই কুয়েতে যেতে পারবেন। যারা বাংলাদেশ বাজারে ভালো চাকরি পাচ্ছেন না তারা অনায়াসে কুয়েতে গিয়ে ভালো কাজ করতে পারেন এবং ভালো পরিমাণ বেতনও পাবেন। 

কুয়েতে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে ভালো বেতন পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা নিয়ে যাবেন। আমিও উপরে উল্লেখিত কোন কাজের কেমন বেতন তা উল্লেখ করেছে। কুয়েতে কাজের বেতন বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে তা জেনেছেন। পোস্টটি ভাল থাকলে অবশ্যই শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের ইনফো নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url