ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার ১০টি উপায় জানুন

আমরা আজকের পোস্টটিতে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা অনেকেই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি কিন্তু ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় জানি না। এজন্য আমরা তাদের জন্য ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব।
ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়
পোস্টসূচিপত্রঃআপনি চাইলে ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন। ফেসবুক কোম্পানি আপনাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছে। আজকে আমরা ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা।ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে আমরা তথ্যপ্রযুক্তি আধুনিক যুগে বসবাস করি। এই যুগে অনলাইন থেকে ইনকাম করা অতি সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায় সব প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করা যায়। তার মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। আপনি ফেসবুকে বিভিন্ন আয় করতে পারবেন। আজকাল ফেসবুক থেকে আয় করে মানুষজন সফল হচ্ছে। তাদের পরিবারে আর্থিক সচ্ছলতা আসছে। শুধুমাত্র এই ফেসবুক থেকে মানুষ লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতেছে। 

আপনাদের শুধু জানা দরকার ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়।Facebook-এ অর্থোপার্জনের অনেক উপায় আছে। কিন্তু আপনাকে এখানে ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে। এই পৃথিবীতে এমনি এমনি কোন কিছু পাওয়া যায় না। পাওয়ার জন্য প্রয়োজন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান এবং পরিশ্রম করার ইচ্ছা শক্তি তাহলেই আপনি অতি সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়

ফেসবুক থেকে বিভিন্নভাবে আয় করা যায়। কিন্তু এর জন্য থাকতে হবে জ্ঞান অর্থাৎ ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় সমূহ জানতে হবে। নিচে আমরা ফেসবুক থেকে  টাকা আয় করার উপায় সমূহ জানবো।
  • ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা আয়
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে  আয়
  • ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম
  • আর্টিকেল তৈরী করে আয়
  • ফেসবুক রিলস থেকে আয়
  • Facebook বিজ্ঞাপন থেকে আয়
  • পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করে আয়
  • স্পন্সর করে আয়
  • ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়
  • ফেসবুকে বিষয়বস্তু তৈরি করে আয় করা
  • Facebook লাইভ করে আয়
  • পরামর্শ এবং কোচিং করিয়ে আয় করা
  • ফেসবুকে গেমিং স্টিম করে আয় করা
  • ফেসবুকে লেখালেখি করে আয়
তাহলে আপনারা জানতে পারলেন ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার মাধ্যম সমূহ। এগুলো নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।

ফেসবুক এর কোন মাধ্যমে বেশি আয়?

কন্টেন্ট তৈরি করা বর্তমানে ফেসবুকে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সাধারণ ও সহজ উপায়। এটি অনুসরণ করে আপনি যে কোনও ধরণের ফেসবুক ভিডিও তৈরি করতে পারেন। যে বিষয় আপনাকে সবচেয়ে মুগ্ধ করে তা আপনার ভিডিওর বিষয় হতে পারে। অনুমান করুন যে আপনি যদি ভ্রমণ উপভোগ করেন তবে আপনি এটি করার সময় ব্লগ করবেন।

আপনি Facebook-এ এই প্রাসঙ্গিক ব্লগ পোস্টটি শেয়ার করবেন। আরও একবার, আপনি যদি একটি লাভজনক পণ্য ব্লগ তৈরি করতে চান। তাহলে আপনি এখান থেকেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনি যাদের পণ্য প্রচার করবেন তারা আপনাকে অর্থ প্রদান করবে, এবং আপনি পণ্যের ব্লগগুলি আপনার পেজে পোস্ট করবেন, তাই এখান থেকে একটি ভিউ আসবে এবং আপনার মনিটাইজেশন চালু হবে। এই দুটি সম্ভাব্য আয়ের উৎস।
যে বিষয়বস্তু আপনি উপভোগ করবেন।বিকল্পভাবে, আপনি যদি আমার মতো উপাদান তৈরি করা উপভোগ করেন, তাহলে আপনি এর মতো সামগ্রী তৈরি করতে পারেন। আবার, আপনি যদি খাবার সম্পর্কে ব্লগিং উপভোগ করেন তবে আপনি এটি করতে পারেন। আবার, আপনি যেকোন ধরনের সংবাদ সম্বন্ধে একটি ব্লগ শুরু করতে চাইলে আপনি যেকোন শিক্ষামূলক বিষয়বস্তু তৈরি করতে পারেন।অথবা আপনি অনুপ্রেরণা একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন।মূলত, আপনি এখানে উপলব্ধ হাজার হাজার কনটেন্ট এর মধ্যে একটি নির্বাচন করে একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন৷

ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা আয়

আপনি যদি বিক্রি করতে চান তবে আপনি Facebook মার্কেটপ্লেসে বাস্তব পণ্য অফার করতে পারেন। এটি স্থানীয় বিক্রয়ের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।আপনি মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে Facebook-এ আপনার যেকোনো পণ্যের বিজ্ঞাপন এবং বিক্রি করতে পারেন। সাধারণভাবে বলতে গেলে, আপনাকে ফেসবুকে মার্কেটপ্লেসে পণ্যগুলি পোস্ট এবং প্রচার করতে হবে। কিন্তু বিজ্ঞাপন বাজার এখন আর বুস্ট না করে অনেক পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। এই ফেসবুক মার্কেট প্লেসে আপনি যেকোন পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়

আপনার অনেকে জানেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আমরা ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারি। আপনারা যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং না জেনে থাকেন চলুন একটু ধারণা দেই।

কোনো কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রি করাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়।।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত অনলাইন ব্যবসা পণ্যগুলো কোন ওয়েবসাইট বা ফেসবুক ইউটিউবের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে প্রমোট করা।
ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়
একটি ব্লগ, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পৃষ্ঠা বা অন্যান্য সামাজিক মিডিয়া পৃষ্ঠা আপনার প্রথম অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। সেই পেজ, ব্লগ বা ফেসবুক পেজে অবশ্যই প্রচুর ট্রাফিক, ভিজিট বা লাইক থাকতে হবে। আপনি যে শ্রোতাদের কাছে আপনার পণ্যের প্রচার বা বিজ্ঞাপন দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তা মার্কেটিং জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে নিযুক্ত হয়ে একটি সহজ জীবনযাপন করতে পারেন। এমনকি আপনার নিজের কোনো পণ্য না থাকলেও একটি ফেসবুকে দোকান খোলার কথা ভাবুন। আপনি ক্রমাগত দোকানে বিক্রি করা পণ্যের পরিমাণ। সুতরাং, যে অপর্যাপ্ত আপনি চাইলে অনলাইনে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন। 

আপনি যদি অনলাইনে বিক্রি করেন তবে আপনি এখানে ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনি ফেসবুকে এই জিনিসগুলির ভিডিও পোস্ট করতে পারেন এবং বিভিন্ন উপায়ে সেগুলি সম্পর্কে ব্লগ করতে পারেন৷ এই জায়গায় প্রচুর যানজট দেখা যায়। আপনি আপলোড করার সময় এই পদ্ধতিতে। এর পরে, আপনি আপনার দোকানের সমস্ত ঠিকানা এবং কীভাবে আপনার পণ্য বিক্রি করে অর্থ উপার্জন শুরু করবেন সে সম্পর্কে বিশদ বিবরণ প্রদান করবেন।

ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম

এতক্ষণ আমরা ফেসবুক থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্পর্কে জানলাম। এখন আমার ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম এ সম্পর্কে জানতে পারবো।

বর্তমানে আমরা ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও ভিডিও আপলোড করে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবো। ফেসবুক ভিডিও থেকে ইনকাম করা সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়। বাংলাদেশের প্রায় 90% মানুষ এই ফেসবুকে ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। ফেসবুকে ভিডিও কনটেনকে প্রচুর অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। এর জন্য প্রয়োজন মানসম্মত ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করা।

আপনার Facebook ভিডিওগুলি মনিটাইজ করে, আপনি YouTube থেকে যেমন করতে পারেন তেমনি Facebook থেকেও লাভ করতে পারেন৷ আপনি Google AdSense-এর মাধ্যমে YouTube-এ ভিডিও মনিটাইজ করতে পারেন, একইভাবে আপনি AdChoices-এর মাধ্যমে Facebook-এ ভিডিও মনিটাইজ করতে পারেন।Facebook ভিডিও মনিটাইজ করার জন্য আপনার একটি ফেসবুক পেজ প্রয়োজন।

তারপর, আপনাকে যেমন মিনিটের জন্য YouTube-এর প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে, তেমনি আপনাকে মনিটাইজ জন্য Facebook-এর প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে। দুই মাসে আপনার ফিল্মগুলিতে 30,000 মিনিটের ভিউ এবং আপনার ফেসবুক পেজে 10,000 লাইক দরকার হবে৷ এই প্রয়োজনীয়তাগুলি সন্তুষ্ট হয়ে গেলে আপনি মনিটাইজ এর জন্য Facebook-এ আবেদন করতে পারেন৷ আপনার পৃষ্ঠা অ্যাপ অনুমোদিত হওয়ার পরে আপনার চলচ্চিত্রের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে এবং আপনি অর্থ উপার্জন শুরু করতে করবেন।

ফেসবুকে লেখালেখি করে আয়

আজকে আমরা ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় কিভাবে করা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় কিভাবে করা যায় তা জানতে এই পোস্টটি অংশটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

বর্তমানে ফেসবুকে আর্টিকেল লিখে ও ইনকাম করা যায়। অনেকে বিভিন্ন ভাবে গল্প লিখে আয় করে থাকেন। আপনারা এখানে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল বা লেখালেখি করে পোস্ট করতে পারেন। যখন দেখবেন আপনার ফেসবুক পেজ ফলোয়ার সংখ্যা বাড়ছে। তখন আপনি আপনার পেজটি মনিটাইজ অন করে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন হবে আপনার ইচ্ছা মতো আর্টিকেল লিখে তার সাথে ভিডিও ক্লিপ এড করবেন।

এছাড়াও লেখালেখি করে আপনার পেজ ফলোয়ার সংখ্যা বেড়ে গেলে আপনি অন্য কারো যেকোনো পণ্য বা পোস্ট প্রমোট করে আয় করতে পারবেন। এছাড়া আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলো আপনি আপনার পেইজে লিংক করে প্রমোট করতে পারবেন। ফলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর সংখ্যা বেড়ে যাবে এবং দ্রুত ইনকাম হবে।

ফেসবুক রিলস থেকে আয়

বর্তমানে ফেসবুকে সবচেয়ে ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি হলো ভিডিও বানিয়ে আয় করা। ফেসবুক রিলস বর্তমানে অধিক জনপ্রিয়। এখান থেকে সহজে আয় করা যায়। এটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিউ এবং ওয়াচ টাইম কমপ্লিট হয়ে গেলে মনিটাইজ অন করে আয় করতে পারবেন। আপনারা যেমন tiktok এ ভিডিও আপলোড করেছেন। 

তেমনি ফেসবুকে টিকটক এর মত রিলস আপলোড করা যায়। আপনার এখান থেকে অতি সহজে প্রচুর পরিমাণে ভিউজ পেতে পারেন। ফলে সহজে আপনার প্রোফাইল বা পেজ মনিটাইজ অন করা যাবে। তাহলে আমরা জানলাম ফেসবুক থেকেও আয় করা যায়।

সাধারণ উপায়ে ফেসবুকে আয়

আমরা সাধারণভাবে ফেসবুক থেকে আয় করতে পারি। যার অনেক মাধ্যম রয়েছে। এগুলো অতি সহজে করা যায় এবং এর থেকে ইনকাম হয়। তবে এ মাধ্যম থেকে ইনকামের পরিমাণ কম হলেও অনেক সহজ। মাধ্যম গুলো অর্থাৎ উপায় নিচে বল হলো।

ফেসবুক গ্রুপ ঃ আপনার যদি একটি পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলোয়ারসহ গ্রুপ থাকে তাহলে আপনি অন্য কোম্পানি বা যে কারো কোন পণ্য প্রমোট করে আয় করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি অন্যজনের ফেসবুক পেজ কন্ট্রোল বা পরিচালনা করে আয় করতে পারবেন।

বিষয়বস্তু তৈরিঃ আপনি যদি কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্টে দক্ষ হন, যেমন ভিডিও প্রোডাকশন বা গ্রাফিক ডিজাইন, তাহলে আপনি আপনার পরিষেবাগুলি ব্যবসায় বা ব্যক্তিদের কাছে অফার করতে পারেন যারা তাদের Facebook সামগ্রী উন্নত করতে চাই৷ ফলে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

Facebook লাইভঃ ফেসবুকে লাইভ স্টিম করে করে আপনার পণ্য এই বিজ্ঞাপন করে বিক্রি করতে পারবেন। মূলত এখানে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার পণ্য বিজ্ঞাপন করতে পারবেন। ফলে এর থেকে আপনার ব্যবসা করতে পারবেন।

পরামর্শ এবং কোচিংঃ আপনার যদি একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে দক্ষতা থাকে, যেমন মার্কেটিং, ফিটনেস, বা ফিনান্স ইত্যাদি বিষয়ে অনলাইনে কোচিং করিয়ে বা পরামর্শ দিয়ে ইনকাম করতে পারেন। আপনি এখানে নির্দিষ্ট বিষয়ে কোর্স চালু করে আয় করতে পারবেন।

Facebook গেমিংঃ যারা গেম খেলে থাকেন তাদের জন্য আয় করার একটি সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। ফেসবুকে আপনি গেমিং ভিডিও লাইভ স্ট্রিম করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। এছাড়া গেমিং কোম্পানি তাদের গেম কে প্রচার করার জন্য আপনাকে ভালো পরিমান অর্থ দিয়ে থাকে। তাহলে আপনি এখান থেকে ভালো পরিমান আয় করতে পারবেন গেম খেলে।

মনে রাখবেন যে ফেসবুকে একটি বড় ফলোয়ার করা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠার জন্য সময় এবং নিয়মিত পরিশ্রম করা প্রয়োজন।Facebook-এর নীতি ও নির্দেশিকা মেনে চলা এবং একটি ইতিবাচক অনলাইন উপস্থিতি বজায় রাখা একটি নিযুক্ত দর্শকদের আকর্ষণ ও ধরে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ৷

শেষ কথা

এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। সর্বশেষ সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়ার পর আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের ইনফো নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url