মেডিটেশনের ১০টি ক্ষতিকর দিক ও মেডিটেশন করার সঠিক সময় জানুন

প্রিয় পাঠক আপনারা কি জানেন মেডিটেশন কেন করতে হয় এবং মেডিটেশনের ক্ষতিকারক দিক কোনটি। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের পোস্টটির মাধ্যমে আমরা মেডিটেশনের ক্ষতিকর দিক ও মেডিটেশন করার সঠিক সময় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব।
মেডিটেশনের ক্ষতিকর দিক - মেডিটেশন করার সঠিক সময়
পোস্টসূচিপত্রঃপ্রিয় পাঠক আপনারা যদি মেডিটেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান এবং মেডিটেশন করা সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

ভূমিকা

মেডিটেশন হলো একটি ধ্যান প্রক্রিয়া যা মানসিক শান্তি, আত্ম-সচেতনতা, এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য করা হয়ে থাকে। মেডিটেশনের মাধ্যমে মানবদেহের এক ধরনের শান্তি অনুভব হয় এছাড়াও মনের মধ্যে ভালো লাগা অনুভব হয।।মেডিটেশন বিভিন্ন ধরণের হতে পারে এবং মেডিটেশন করার কারণ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। কিছু মানুষ মেডিটেশন করে তাদের মানসিক শান্তি এবং আত্ম-উন্নতির জন্য, আর কিছু মানুষ মেডিটেশন করে তাদের শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য। 
অনেক মেডিটেটর মেডিটেশন কে একটি মানসিক বা আধ্যাত্মিক প্রশান্তি লাভের উপায় হিসেবে গণ্য করে থাকে। তবে আপনারা যারা মেডিটেশন সম্পর্কে ভালোমতো বোঝেন না এবং অতিরিক্ত মেডিটেশন করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে তা জানেন না তাদের জন্য আজকের পোস্টটি হতে যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকলেরই মনোযোগ সহকারে পড়া উচিত।

মেডিটেশন কি

মেডিটেশন হল ধ্যান সাধনা যা নিজের আত্মার বা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য করা হয়ে থাকে ।আমরা যেমন শারীরিক ব্যায়াম করি শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে আমাদের শরীরের রক্ত চলাচল বেড়ে যায়, শরীর দিয়ে ঘাম ঝরে ,বিভিন্ন হরমোন বৃদ্ধি ঘটে যার ফলে রক্ত চলাচল বেড়ে যায় ।ঠিক তেমনি মেডিটেশন শরীর ও মনকে একদম শান্ত করে দেয় এবং কোন কিছুতে মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে যার ফলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপ ,দুশ্চিন্তা, শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ ইত্যাদি হতে মুক্তি দানে সাহায্য করে।

মেডিটেশনের ক্ষতিকর দিক

মেডিটেশন করার আগে প্রত্যেকেরই মেডিটেশনের ক্ষতিকর দিক গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। মেডিটেশনের ফলে যে ধরনের ক্ষতি বা সমস্যা মানুষের শরীরে হতে পারে বা মানুষের জীবনে ঘটতে পারে সেগুলি হলঃ

মাথাব্যথা

আপনি যদি জোর জবরদস্তি মেডিটেশন করতে থাকেন আপনার মাথায় প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে।এছাড়াও আপনি জোরপূর্বক নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে মেডিটেশন করতে থাকলে আপনার শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা যেতে পারে যে আপনি আস্তে আস্তে টের পাবেন।

কাল্পনিক চিন্তাভাবনা

আপনি যদি মেডিটেশন শুরু করেন ;সেক্ষেত্রে আপনি কিছুদিন পর আপনার শরীরে এমন কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন এবং কাল্পনিকভাবে আপনি অনেক কিছু ভাবতে থাকবেন ,যাকে হ্যালুসুলেশন বলা হয় ।অর্থাৎ আপনার মনের মধ্যে সবসময় এমন কিছু কাল্পনিক বিষয় বা ভয়ংকর কোন চিত্র বা কাল্পনিক বস্তু মনের মধ্যে সব সময় ভাসতে থাকবে ,যা বাস্তব এবং প্রাকৃতিক নয়।

অহংকার হওয়া

অহংকার কমবেশি আমাদের সকলের মধ্যেই থেকে থাকে ,তবে আপনি যদি ভুল মেডিটেশন করেন নিজেকে স্পেশাল অনুভব করেন অন্যদের থেকে ,যেমন ধরেন ;আপনি কোন মানুষের সাথে কথা বলছেন সে মানুষটি আপনার থেকে কোন কারনে পিছিয়ে আছে তখন আপনি তার সাথে কথা বলার সময় নিজের মধ্যে অহংকার বোধ করবেন।যা খুবই খারাপ এবং সঠিক নয় ।সুতরাং ভুলভাবে মেডিটেশন করার ক্ষেত্রে আপনার মনে প্রচুর অহংকার সৃষ্টি হবে।

অপমানিত হওয়া

আমরা আমার জীবনে এমন কিছু জিনিস করে থাকি যা আমরা করতে পারি না বা করেও আমাদের জীবনে কোন কাজে আসবে না ।যেমন ধরেন অনেকে অন্যের দেখাদেখি সেরকম হতে চাই ,যেমন তার ঐ রকম হেয়ার স্টাইল , সেই রকম পোশাক পড়তে চাই এবং তাদের ফলো করতে চাই কিন্তু আসলে তাদের মতো হতে পারে না বরং মানুষের কাছে অপমানিত এবং হাসির পাত্র হয়ে যায়।

পরিবারের প্রতি দায়িত্বহীনতা

যারা মেডিটেশন করেন তার অনেক সময় বাসার বা তার পরিবারের প্রতি কোন দায়িত্ব পালন করতে চান না । তারা মনে করেন মেডিটেশন করে তারা অনেক বড় কাজ করছে এবং তার নিজেকে এত বড় মনে করেন যে বাড়ির কোন কাজ না করে সারাদিন নিজেকে ভবঘুরের মত করে রাখেন ।
এবং পরিবারে যখন কোন কাজ বলা হয় ,তখন সে বলতে থাকবে মেডিটেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের থেকে তার কাছে আর কোন কিছুই নেই ।এবং কোন কিছুতেই তার কোন কিছু যায় আসে না এমন ধরনের মানুষ তার পরিবারের জন্য বোঝা হয়ে যায় এবং পূর্বের মানুষের সাথে তার সম্পর্ক খারাপ হয়

কারো গোলাম হয়ে যাওয়া

অন্যের কথা শুনে অনেকে মেডিটেশন করে ,যেমন কেউ যদি বলে এই মেডিটেশন করলে জিনিসটি পাবে ।বা উদ্দেশ্যটা সফল করতে পারবে তখন তাকে মান্য করে সবকিছু করে বসে, এমনকি তখন সে হয়ে যায় তার গুরু অর্থাৎ তার কথাই সব কিছু শোনে , তার কথামতো সবকিছু ইমাজিন করে এবং তার কথা মতই চলাফেরার চেষ্টা করে।
অন্যের কথা শুনে কাজ করতে গিয়ে নিজের অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে সুতরাং অন্যের কথা শুনে মেডিটেশন করলে তার গোলামী করতে হয় ।নিজের কোন মতামত থাকে না এবং সে মানুষটি পুরোপুরি তার সেই গুরুর নির্দেশ পালন করে।

হাসির পাত্র হাওয়া

যে ব্যাক্তি মেডিটেশন করে এবং সে যদি গভীরভাবে সেটির ভিতরে ঢুকে যায় এবং সবকিছু আর পাঁচটা মানুষের থেকে ভিন্ন রকম করতে থাকে ।যা বলে সব কিছু আধ্যাত্মিক কথাবার্তা এবং মানুষকে যখন সে বুঝাতে চায় যে তার ইমাজিনেশন এ বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ঘটে বা বিভিন্ন ধরনের পজেটিভ নেগেটিভ ঘটনা সম্পর্কে ;তখন মানুষ তার দিকে তাকিয়ে থেকে তাকে পাগল মনে করে । তাকে সমাজ থেকে আলাদাভাবে দেখে

হতাশাগ্রস্ত হয়ে যাওয়া

মেডিটেশন করার পর যদি কোন ব্যক্তি স্থির করে নেয় যে তার সে জিনিসটা সে পাবে ।পরবর্তীতে যদি না পায় তখন চরমভাবে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরে ।কোন কিছুতে তার ভালো লাগে না এবং তার যে জ্ঞান সেটি পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায় ।পরবর্তীতে সে তার জ্ঞানকে আর কাজে লাগাতে চায় না এবং সে মেনে নেয় যে আর কোন কিছু করে সে জিনিসটি পাওয়ার সম্ভাবনা সাফল্য অর্জন করা সম্ভব নয়।

মেডিটেশন করার সঠিক সময় 

আপনার অনেকেই  আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন মেডিটেশন করার সঠিক সময় কোনটি।মেরিটিশন যেহেতু ধৈর্য সাধনা এবং মন স্থির ভাবে করতে হয় ।সুতরাং মেডিটেশন এমন এক জায়গায় করা উচিত যেখানে কোনরকম কোলাহল, আওয়াজ না আসে ।আর সাধারণত খুব ভোর বেলায় পরিবেশটা শান্ত এবং কোলাহলমুক্ত থাকে।সুতরাং মেডিটেশন করার সঠিক সময় ভোরবেলা।
আরো পড়ুনঃ 
যেন আপনি মেডিটেশন করার সময় কোন রকম আওয়াজ বা ব্যস্ত পরিবেশে না থাকে ,তাহলে আপনার মেডিটেশন ঠিকঠাক হবে না।করে কোন লাভ হবে না তাই মেডিটেশন ,যোগাসন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সকাল টাইম তাই বেছে নেওয়ার জন্য বলবো।যেহেতু মেডিটেশন একটি খুবই ভালো জিনিস। যদি আপনি এদিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার শরীর মন সব সময় সুস্থ ও সুন্দর থাকবে ।
আরো পড়ুনঃ 
এবং আপনি বিভিন্ন মানসিক মানসিক চাপ মুক্ত থাকবেন ,তবে কোনোভাবেই অন্যের প্ররোচনায় পড়ে অন্যের কথা শুনে মেডিটেশন করবেন না যাতে করে আপনি নিজের লাভ না করে বরং ক্ষতির দিকে নিজেকে টেনে নিয়ে যাবেন ।সুতরাং মেডিটেশনের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ধারণা নিয়ে তারপরে মেডিটেশন বা ধ্যান শুরু করবেন ।

মেডিটেশনের উপকারিতা

মেডিটেশনের উপকারিতা বলতে অনেক উপকারী করে থাকে। মেডিটেশন আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে এর সাথে সাথে মনের শান্তি ও প্রশান্তি বজায় রাখতে সহায়তা করে। মানুষের আত্মিক শান্তিকে বজায় রাখতে মেডিটেশন অধিক কার্যকরী। চলুন আমরা জেনে নেই মেডিটেশন এর উপকারিতা গুলো কি কি।
  • মানসিক দুশ্চিন্তা ও মনকে উদ্বেগ মুক্ত রাখতে মেডিটেশনের কার্যকারিতা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
  • এছাড়া মেডিটেশন মানসিক ও শারীরিক বিষন্নতা দূর করে।
  • মেডিটেশন এর ফলে নিজেকে বুঝতে পারা যায় অর্থাৎ নিজের দুর্বলতাকে চেনা যায় এবং বুঝা যায়।
  • মেডিটেশন আমাদের ধ্যান ধারণা শক্তি বাড়ায় ফলে কাজে মনোযোগ বসাতে সহজ হয়।
  • মেডিটেশন আমাদের মধ্যেকার চিন্তাশক্তি ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে।
  • সবসময় নেগেটিভ অর্থাৎ নেতিবাচক চিন্তাধারা থেকে বিরত রাখে।
  • এছাড়াও মেডিটেশন আবেগ ধরে রাখতে ও নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে মেডিটেশন করলে প্রশান্তিময় ঘুম আসে।
  • এছাড়াও যারা পড়াশোনা করেন তাদের আইকিউ লেভেল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • আপনি যদি স্টুডেন্ট হন তাহলে মেডিটেশন আপনার মনোযোগ শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
  • মেডিটেশন করার ফলে আমাদের জীবনে খারাপ অভ্যাসকে ত্যাগ করতে পারি।
  • ডিপ্রেশনকে কমাতে মেডিটেশন খুবই কার্যকরী। আপনি যদি ডিপ্রেশনে ভুগেন তাহলে মেডিটেশন করলে ডিপ্রেশন অনেকটা কমে যাবে।
  • সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মেডিটেশন আমাদের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
তাহলে প্রিয় পাঠকরা আপনারা তাহলে বুঝতে পারছেন মেডিটেশন আমাদের জীবনে কি কি ভূমিকা রাখতে পারে এবং কতটা উপকারে আসতে পারে।

মেডিটেশন করার সঠিক নিয়ম

মেডিটেশন করলে শুধু হবে না আপনাদের অবশ্যই জানতে হবে মেডিটেশন করা সঠিক নিয়ম সম্পর্কে। তা না হলে ভুলভাল মেডিটেশন করলে আপনার ভালো হওয়ার চেয়ে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। চলুন আমরা জেনে নেই মেডিটেশন করার নিয়ম গুলো কি কি।
  • প্রথমে আপনাকে আপনার শরীর ও মনকে স্থির রাখতে হবে অর্থাৎ শরীর ও মন রিল্যাক্স রেখে মেডিটেশন শুরু করতে হবে। মেডিটেশন করতে গিয়ে কখনোই মন অস্থির রাখা যাবে না এবং অধৈর্য হওয়া যাবে না। তাই মেডিটেশন করার আগে নিজের বডি ও মনকে রিলাক্স করে স্থির করে মেডিটেশন শুরু করতে হবে।
  • মেডিটেশন শুরু করতে হবে বিশ্বাসের সাথে কারণ কোন কাজেই বিশ্বাস ছাড়া সুষ্ঠুভাবে করা যায় না। তাই আপনি অবশ্যই আপনার মনকে স্থির রেখে ধ্যানধারণায় বিশ্বাস করে মেডিটেশন শুরু করবেন। বিশ্বাস ছাড়া মেডিটেশন করা আর না করা একই ব্যাপার।
  • মেডিটেশন করার কোন নির্দিষ্ট সময় সীমা নেই। আপনি যেকোনো নির্দিষ্ট সময়ে করতে পারেন তবে আপনার যেই সময়টি বেশি ভালো লাগে সেই সময়টিতে করতে পারেন। তাই আপনি অবশ্যই যে কোন সময় মেডিটেশন করতে পারেন এবং মেডিটেশন করার জন্য কোন ধরাবাঁধা নিয়ম অনুসরণ করবেন না কারণ প্রত্যেক মানুষের চিন্তাশক্তি আলাদা এবং তাদের ধ্যান-ধারণা আলাদা।
  • আপনি যদি প্রথম প্রথম মেডিটেশন করছেন তাহলে আপনি শুরুর দিকে ১০ থেকে ১৫ মিনিট করতে পারেন। আপনি যেকোনো জায়গায় যেখানে আপনার কমফোর্টেবল ফিল হয় সেসব জায়গায় বসে মেডিটেশন করতে পারেন। আপনি মেডিটেশন গভীর শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে শুরু করতে পারেন।
  • মেডিটেশন করার সময় অবশ্যই আপনার হাতের অবস্থান ঠিক রেখে করতে হবে। কারণ মেডিটেশনে হাত আমাদের শরীরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই সঠিক নিয়ম অনুযায়ী আপনি মেডিটেশন করার সময় আপনার হাতকে উপুড় করে হাতে তালু কে উপরের দিকে করে মেডিটেশন করবেন।
  • পৃথিবীর সকল দুশ্চিন্তা মুক্ত করে মেডিটেশনের দিকে ফোকাস রাখতে হবে অর্থাৎ মেডিটেশন করার সময় কোনরকম চিন্তা করা যাবে না। মেডিটেশনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।
  • মেডিটেশন আপনি চোখ বন্ধ করে মনোযোগ দিয়ে করতে পারেন। আবার চোখ খুলেও বড় বড় দৃষ্টি দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে করতে পারেন।
তাহলে আমরা উপরে কিছু মেডিটেশন করার গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম গুলো জানলাম যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিয়ম গুলো ফলো করবেন আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে ইউটিউবে মেডিটেশন কিভাবে করবেন তার নিয়ম গুলো দেখে নিবেন।

শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আশা করছি আপনারা মেডিটেশনের ক্ষতিকারক দিকের সাথে সাথে মেডিটেশন আমাদের কি কি উপকার করে থাকে তাও জানতে পারলেন। আমরা যারা মানব জীবনে হতাশাগ্রস্ত এবং মানসিক দুশ্চিন্তায় ভুগি তারা নিয়মিত মেডিটেশন করার মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি অনুভব করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ 
এছাড়াও যারা জীবনে কোন ভুলভ্রান্তি করে থাকেন সেটি নিয়ে ডিপ্রেশনে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে ডিপ্রেশন কমাতে মেডিটেশন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ পর্যন্ত আজকে শেষ করেছি আপনাদের যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন এবং অন্যকে মেডিটেশন সম্পর্কে জানাতে পোস্টটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের ইনফো নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url